সাল – ২০১৮
ভাষা - ইন্দোনেশিয়ান
প্লট – হরর
সাব – ইংরেজি
আই এম ডি বি রেটিং – ৯.২ / ১০
পার্সোনাল রেটিং – ৬ / ১০
হাতে অল্প সময় আছে ?
এই মোটামুটি এক ঘণ্টার থেকে মিনিট ১৫ বেশি। ভূতের বই দেখতে ইছে করছে ?
উহু, তাহলে সময় নষ্ট না করে শুরু করে দাও এই ফিল্মটা। মাত্র ১২ দিনে শুটিং কমপ্লিট করা ফিল্মটি, বেশ ভালো লেগেছে।
তবে আই এম ডি বি রেটিং দেখে লাভ নেই, ওটা একটু বাড়াবাড়ি মনে হয়েছে।
দুইবোন তার ঠাম্মার হোটেল এ ওঠে। এই মুহূর্তে উইল অনুযায়ী সেটা তাদের দুজনের। ঠাম্মা মারা গেছেন এই কিছুদিন হোল।
হোটেলে নাকি আটটা ঘর আছে, ওখানে যারা থাকে তেমনই বলল। অথচ দিদির মনে আছে, হোটেলটা যখন কেনা হয়েছিল,মোট ৯ খানা ঘর ছিল। মিথ্যে বলার জুতসই কোন কারন আছে কি ?
এদিকে অভিজ্ঞতা প্রথম রাত থেকেই সাঙ্ঘাতিক। অশরীরীর সংস্পর্শ রয়েছে সর্বক্ষণ, কখনও অন্ধকারে কখনও বা ক্যামেরায়। গা ছমছমে ব্যাপার।
হোটেল এর মধ্যে কি রহস্য রয়েছে ? আসলেই কি তার ঠাম্মা মারা গেলেন ? নাকি কাহিনির পেছনে রয়েছে আরও কোন কাহিনি ?
“ নিনি থওক “ নামটি এক প্রকার প্রচলিত আরবান লিজেন্ড থেকে নেওয়া। নারকোলের মালা দিয়ে তৈরি স্ত্রীলোকের চেহারায় বানানো, এক প্রকার পুতুল। জাদু বিদ্যায় দরকার হয়, মুলত আত্মা নিয়ে কাজকর্মের জন্য।
ভয় সেই অর্থে অনেকটাই গতানুগতিক, কিন্তু ছ্যাঁত করে উঠবে পিলে। প্রকৃত দেখলে কাজের মধ্যে গ্রাফিক্স এর সাহায্য নিলে ব্যাপার গুলো আরও ভালো লাগত বলে আমার ধারনা।
মুড সুইং করার জন্য ইন্দোনেশিয়ান এই ফিল্মটি কিন্তু দেখাই যায়।
Comments
Post a Comment